April 20, 2025 | Sunday | 8:23 AM

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে আজ রাস্তায় নামল খুদে বাহিনী !

0

অর্পিতা মাইতি

নিজস্ব সংবাদ্দাতাঃ বর্তমান সময়ে এসেও মাহমুদের কবল থেকে সম্পূর্ণভাবে রক্ষা পায়নি আমাদের রাজ্য তথা দেশ তবে এরই মধ্যে রাজ্যের সমস্ত কিছুই চলছে সাধারন ভাবেই। আটকে যাচ্ছে না কোনো কাজই থমকে থামছে না মানুষের বিলাসিতা মানুষ নিজেদের বিলাসিতা পূরণের জন্য করুনার ভয় কাটিয়ে নামছে রাস্তায় কাতারে কাতারে মানুষজন হচ্ছে অনুষ্ঠানে এবং মদের দোকান থেকে শুরু করে মানুষের ভিড় জমাচ্ছে শপিং মল এবং রেস্তোরাঁতে। সমস্ত স্থানগুলিতে উপচে পড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে এবং তার পাশাপাশি বেড়ে চলেছে করুনার দাও তবুও মানুষেরা সচেতন হচ্ছে না বিন্দুমাত্র শিক্ষা পাচ্ছে না এই শিক্ষিত সমাজ। এই করুণা আবহে সমস্তকিছুই নিউ মতো চলছে তবে চলছে না শুধু শিক্ষা প্রদানের কাজ আটকে রয়েছে শিক্ষা মদের দোকান খোলা হলেও খোলা হচ্ছে না কোনরকম স্কুল কলেজ কিংবা মাদ্রাসা খোলা হচ্ছে শপিংমল খোলা হচ্ছে না কোন ছাত্র ছাত্রীর জন্য টিউশন ক্লাসের কোচিং।

আজ বৃহস্পতিবার অল ইন্ডিয়া ডেমোক্রেটিক স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশন এর পক্ষ থেকে করা হয়েছিল একটি আন্দোলন আন্দোলনে ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবক থেকে শুরু করে স্নাতকোত্তর ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকসহ ছাত্রছাত্রীরা শামিল হয়েছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মুখে এবং সেখানে প্রত্যেকে দাবি নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের সন্তানের শিক্ষার। তাদের সকলেরই বক্তব্য ছিল সমস্ত কিছুই নিয়মের ঘটছে রাজ্য সরকার সমস্তকিছুই করছেন একেবারে নিয়মানুযায়ী তবে শিক্ষার বেলাতেই পিছুপা হয়ে যাচ্ছে কেন? এই প্রশ্ন উঠছে বারবার! সকলেই জানতে চাইছে কিসের কারণে সমস্ত খোলা থাকা সত্বেও স্কুল কলেজ খুলছে না। বিক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন সমস্ত ছাত্রছাত্রীরা তথা অভিভাবকেরা।

AIDSO এর তরফ থেকে স্কুল খোলার দাবিতে সারা রাজ‍্য জুড়ে চলছে আন্দোলন । জানা যায় ২০ ও ২১ জানুয়ারি রাজ‍্যের বিভিন্ন জায়গায় চলবে এই আন্দোলন । তাদের দাবি না মেনে নিলে আরো জোরদার হবে তাদের এই আন্দোলন জানাই AIDSO এর সদ‍্যসরা। শুধু AIDSO এর সদস্যরা না ক্ষুদে থেকে শুরু করে সমস্ত স্তরের ছাত্ররা এমনকী অভিভাবকরাই যোগদান করেছে এই আন্দোলনে, জানা যায় যতদিন না তাদের দাবি মেনে নেওয়া হচ্ছে তারা এই আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। তাদের সকলের এই বক্তব্য যে আংশিক লকডাউন চলাকালীন রাজ্যে সমস্ত কিছুই খোলা রয়েছে কিন্তু শিক্ষার সময়ই নাকচ করছে প্রশাসন। তাই তারা বিক্ষোভ দেখিয়ে তাদের দাবি রাখার চেষ্টা করছেন। অনেকে মন্তব্য করেছেন এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে কেনো করানো হচ্ছে এইসব তাই আবার শিশুদেরকে দিয়ে। এতে কারো কিছু এসে যাবে না, উপরুন্ত বাচ্চাগুলোর শরীর খারাপ হবে।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *