স্কুল স্যানেটাইজেশনে মুখ্য ভূমিকা পালন করলেন পৌরমাতা মৌসুমী দাস
TODAYS বাংলাঃ রাজ্যসরকারের তরফ থেকে ৩১ জানুয়ারি ঘোষনা করা হয়েছিল ৩রা ফ্রেবুয়ারী থেকে অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পডুয়াদের জন্য খোলা হবে স্কুলের দরজা। পঞ্চম থেকে সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত চলবে পাড়ায় পাড়ায় পাঠশালা। গত বছরের ১৬ নভেম্বর খোলা হয়েছিল স্কুল নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের জন্য । আর তার পর আবার এই প্রথমবার অষ্টম শ্রেনীর পড়ুয়াদের জন্য খোলা হবে স্কুলের দরজা। স্কুল খোলা নিয়ে মনে আনন্দ থাকলেও সবার মনে একটাই প্রশ্ন স্কুলে পড়ুয়ারা কোভিড থেকে কতটা সুরক্ষিত ! কতটা কোভিড সাবধনতা বলম্বন করবে স্কুল গুলি। তার উত্তর খুঁজতেই আজ আমরা পৌঁছে গেছিলাম যোধপুরপার্ক বয়েস্ স্কুলে ।
যেখানে ইতিমধ্যেই স্কুল খোলার সমস্ত ব্যাবস্থা নিতে তপ্তর হয়েছে এলাকার পৌরমাতা মৌসুমী দাস ও স্কুল কতৃপক্ষ। শুরু হয়েছে স্কুল পরিস্কার ও স্যানেটাজেশনের কাজ। পৌরমাতা মৌসুমী দাস নিজে দাঁড়িয়ে থেকে স্যানিটাইজশনের কাজ করাচ্ছেন। কোনোরকম গাফিলতি যেন না হয় সেই দিকেও নজর দিয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যেই কলকাতা করপেরশনের তরফ থেকে স্কুল গুলিকে মাস্ক ও স্যানেটাইজার প্রদান করা হয়েছে। এবং তার সাথে সাথে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুল ছুটির পর সবদিন স্কুল স্যানেটাইজেশান করার। আবার খুলছে স্কুল কী বলছেন যোধপুরপার্ক বয়েস স্কুলের শিক্ষকরা ও এলাকার পৌরমাতা মৌসুমী দাস