চোখের এক্সট্রা কেয়ারে এবার আভিয়েটার
TODAYS বাংলাঃ গরমের হাত থেকে চোখকে বাঁচাতে অ্যাভিয়েটর, ব্রোলিন, রেট্রো, রাউন্ড, ওয়েফেয়ারার সানগ্লাস বেশি উপযোগী।
• যাঁরা বাইক বা কোনও হুড খোলা গাড়িতে যাতায়াত করেন, তাঁদের জন্য স্পোর্টস সানগ্লাস খুব উপযোগী। এতে চোখের ভিতরে ধুলো ঢুকতে পারে না।
• মহিলাদের জন্য ক্যাট আই, বাটারফ্লাই, গগলস বেশি চলে। তবে গগলস চোখের অনেকটা জায়গা কভার করে রাখে বলে বেশি আরাম পাওয়া যায়।
• সানগ্লাসের কাচ পোলারাইজ্ড হলে চোখের আরাম হয় বেশি।
• ব্র্যান্ডের রকমফেরে সানগ্লাসের দামেরও পার্থক্য হয়। বিখ্যাত ব্র্যান্ডগুলো পাওয়া যাবে ১৫০০ থেকে ৫০০০ এর মধ্যে।
• নন ব্র্যান্ডের সানগ্লাস সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যেই মিলবে। তবে চিকিৎসদের পরামর্শ, এই ধরণের চশমা না কেনাই শ্রেয়। কেননা, এই ধরনের কাচের পাওয়ার আপনার চোখের ক্ষতি করতে পারে।
• যাঁরা পাওয়ারের চশমা পরেন, তাঁরাও চাইলে পরতে পারেন হাল ফ্যাশনের যে কোনও সানগ্লাস।
• শুধু চোখের পাওয়ারের সঙ্গে মিল রেখে পরিবর্তন করে নিন সানগ্লাসের কাচটি।
• অতি বেগুনি রশ্মির প্রকোপ থেকে চোখ বাঁচাতে বেছে নিন ১০০ শতাংশ ইউভি প্রোটেকটশন দেওয়ার শর্ত মানে, এমন সানগ্লাস।রোদচশমা বা সানগ্লাস কেনার আছে যেগুলো মনে রাখবেন:
১. রোদচশমার লক্ষ্য হচ্ছে চোখের সুরক্ষা। এই শীতেও সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি যাতে চোখে না পড়ে, সে জন্য চশমা কেনার সময় তা আলট্রাভায়োলেট লাইট সুরক্ষিত কি না, তা অবশ্যই দেখে নেবেন।
২. চশমার ফ্রেম আপনার মুখের গড়নের সঙ্গে যায় কি না, তা দেখে নিন। মুখের আকারের সঙ্গে ফ্রেমের আকার বাছাই করতে কয়েকটি চশমা পরে দেখুন। মুখ বড় হলে বড় ফ্রেম নিন। মুখের গড়ন ছোট হলে ছোট ফ্রেমই ভালো। চশমা কিনতে যাওয়ার আগে নিজের মুখের সঙ্গে কেমন চশমা মানাবে, তা ধারণা করে নিন।
৩. ফ্রেম কিসে তৈরি, সে বিষয়টি বিবেচনায় নিন। কারণ, ফ্রেমের কারণে চশমা পরে অস্বস্তি হতে পারে। চশমার ব্যবহার, যত্ন ও স্বস্তির কথা বিবেচনায় ফ্রেমের উপাদান কিসে তৈরি, তা ঠিক করুন। আপনার সঙ্গে মানানসই হবে, এমন ধাতব, প্লাস্টিক বা টাইটেনিয়াম ফ্রেম নিতে পারেন।
৪. গ্ল্যামার হিসেবে চশমার লেন্সের বিভিন্ন রং থেকে বেছে নিতে পারেন। সবুজ, ধূসর, বাদামি, হলুদ, সোনালি, গোলাপি বা নীল রঙের মধ্যে থেকে পছন্দ করুন।
৫. চশমা কেনার সময় মানের সঙ্গে আপস করবেন না। চশমা যাতে কিছুদিন টেকে, এমন চশমা কিনুন।